গত ২৭ মে লন্ডনের মেরিলেবোনে ঘোষণা করা হয়েছে আন্তর্জাতিক বুকার পুরস্কার ২০২২। প্রথমবারের মতো ভারতীয় লেখক হিসাবে গীতাঞ্জলী শ্রী এ পুরস্কার পেয়েছেন। হিন্দি ভাষায় লেখা ‘রেত সমাধি’ উপন্যাসের জন্য এ

আমার সকালটা অসম্পূর্ণ থেকে যায় যদি আমি কমপক্ষে দৈনিক যুগান্তরের শিরোনামের ওপর চোখ না বুলাই। তারপর ট্রাফিক যানজটে বসে থাকতে হবে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা। তখন আমার মোবাইলে যুগান্তর পত্রিকার

দৈনিক যুগান্তর আমার প্রিয় পত্রিকা। যুগান্তর যুগপৎ সাহসী ও সত্যনিষ্ঠ। গণমাধ্যম যে গণতান্ত্রিক মনোভঙ্গি থাকলে সর্বজনীন হয়, যুগান্তর ঠিক তাই। গত দুই দশক ধরে দৈনিক যুগান্তর মানুষের অধিকার, নাগরিক নৈতিকতা

প্রয়াত প্রবীণ সাংবাদিক ও কলামিস্ট এবিএম মূসা প্রায়ই বলতেন, আমাদের দেশে পত্রিকার জন্মের হার যেমন বেশি, মৃত্যু হারও কম নয়। তিনি পত্রিকা বলতে দৈনিক পত্রিকাই বুঝিয়েছেন। কথা সত্যি। পত্রিকা প্রকাশ

আমাদের সংবাদ-জগতে ‘যুগান্তর’-এর যাত্রা শুরু হয়েছিল আজ থেকে ২৩ বছর আগে নবযুগের বার্তা দিয়ে। শুরুর সংখ্যা হাতে নিয়ে মুগ্ধ হয়েছিলাম এর উপস্থাপন-সৌকর্য দেখে। পত্রিকার প্রতীকচিহ্ন অর্থাৎ নামলিপিটা আমাকে বেশ টানে।

প্রযুক্তির কল্যাণে গণমাধ্যমের চেহারা দ্রুত বদলে যাচ্ছে। প্রিন্ট মিডিয়াতেও তার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। সামাজিক মাধ্যমের সঙ্গে পাল্লা দিয়েই তাকে টিকে থাকতে হচ্ছে। দৈনিকগুলোও অনলাইন সংস্করণ করছে। প্রিন্ট সংস্করণকে আরও

বাংলাদেশের দৈনিক পত্রিকার জগতে যুগান্তর একটি বিশেষ নাম। দেশের নানা রকম পরিস্থিতির সাক্ষী এ পত্রিকা। অনেক কঠিন পরিস্থিতিতে এ পত্রিকার মাধ্যমে মানুষ সঠিক দিকনির্দেশনা পেয়েছে। পত্রিকাটির ২৩ বছরে প্রদার্পণ খুবই