হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটেরর মহাপরিচালক প্রকৌশলী আশরাফুল আলম ও তার স্ত্রীকে নিয়ে একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কাছে ফের জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দুদককে সময় দিয়েছেন উচ্চ আদালত। এদিকে প্রকৌশলী আশরাফুল আলম এই মামলায় পক্ষভুক্ত হয়েছেন।
২০ কোটিতে প্রকৌশলী আশরাফুলের দায়মুক্তি! দুর্নীতি দমনে ‘দুদক স্টাইল’ শীর্ষক শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদ আমলে নিয়ে গত বছরের ৪ মার্চ হাইকোর্ট মৌখিকভাবে আদেশ দেন। আদেশে প্রকৌশলী আশরাফুল আলম ও তার স্ত্রীকে নিয়ে ওই জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের বিষয়ে জানাতে বলা হয়। বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের ভার্চুয়াল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খানকে দুদকের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তথ্য আদালতকে জানাতে বলা হয়।
বুধবার বিষয়টি ফের শুনানির জন্য উঠে। এতে অংশ নেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। আর আশরাফুল আলমের পক্ষে অংশ নেন আইনজীবী শহিদুল ইসলাম খান লিটন।
ওই পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়- দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হচ্ছে প্রকৌশলী আশরাফুল আলম ও তার স্ত্রীকে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পেছনে এ বাবদ তার খরচ হয়েছে ২০ কোটি টাকার বেশি। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক বলেন, প্রকাশিত এ সংক্রান্ত সংবাদ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট ভার্চুয়াল বেঞ্চের নজরে এসেছে। বিষয়টি সম্পর্কে আদালত দুদকের কাছে জানতে চেয়েছেন।