আজকের পত্রিকা

যুগান্তর

সত্যের পক্ষে নির্ভীক থাকবে যুগান্তর

দেশ ও গণতন্ত্রের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে নির্যাতিত-নিপীড়ত মানুষের পক্ষে সাহসী অবস্থান অব্যাহত রাখবে যুগান্তর। প্রতিষ্ঠানটির স্বপ্নদ্রষ্টা যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রয়াত নুরুল ইসলামের দেখানো পথ অনুসারে সত্য, ন্যায় ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কোনো ছাড় দেবে না। এই দৃঢ়প্রত্যয় নিয়েই ২২ পেরিয়ে ২৩ বছরে যাত্রা শুরু করেছে পত্রিকাটি। মাতৃভাষার মাস মহান ফেব্রুয়ারির প্রথম দিনে মঙ্গলবার দৈনিক যুগান্তরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর প্রতিষ্ঠানে এমন ধ্বনিই উচ্চারিত হলো সবার কণ্ঠে।

এদিন বিকালে যুগান্তর কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বক্তারা এমন দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও যুগান্তর প্রকাশক, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপির সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন যুগান্তর সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম। তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকা দৈনিক যুগান্তর। শুরুতেই পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে। আর দুই দশকের সময় তা ধরে রেখেছে। এটি বিশাল সাফল্য। সমাজের বিভিন্ন অসংগতি তুলে ধরার পাশাপাশি এদেশকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে পত্রিকাটির বিশাল ভূমিকা রয়েছে। আশা করি, আগামী দিনে দেশকে সমৃদ্ধিতে পৌঁছাতে যুগান্তর যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। যমুনা টেলিভিশন ও যুগান্তর পরিবারের সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে সালমা ইসলাম বলেন, শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি যুগান্তরের স্বপ্নদ্রষ্টা নুরুল ইসলাম সাহেবকে। তার দেখানো সত্য ও ন্যায়ের পথে চলবে যুগান্তর। সাইফুল আলম বলেন, শোষিত-বঞ্চিত মানুষের মুখপত্র হবে যুগান্তর।

এরপর যুগান্তর পরিবারকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান তথ্যমন্ত্রী। তাকেও যুগান্তরের পক্ষ থেকে অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এরপর যুগান্তরের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটা হয়। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন যমুনা গ্রুপের পরিচালক (ফাইন্যান্স) আবদুল ওয়াদুদ, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান বার্তা সম্পাদক ফাহিম আহমেদ, যমুনা গ্রুপের পরিচালক ড. আলমগীর আলম, যুগান্তরের উপসম্পাদক-আহমেদ দীপু, এহসানুল হক বাবু, বিএম জাহাঙ্গীর; জ্যেষ্ঠ বার্তা সম্পাদক আবদুর রহমান ও বার্তা সম্পাদক হোসেন শহীদ মজনু। অনুষ্ঠানে যুগান্তরের পাঠক, শুভাকাঙ্ক্ষী, বিজ্ঞাপনদাতা এবং বিক্রয় প্রতিনিধিদের শুভেচ্ছা জানানো হয়।

প্রসঙ্গত, ২০০০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি যাত্রা শুরু করে দৈনিক যুগান্তর। খুব অল্প সময়ে পাঠকের মন জয় করে নেয় প্রতিষ্ঠানটি। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদের ফলে দেশের সংবাদপত্রে শীর্ষস্থানে পৌঁছাতে খুব বেশি সময় নিতে হয়নি। এখনো এ অবস্থান ধরে রেখেছে। তবে এ দীর্ঘ পথ কখনোই মসৃণ ছিল না। সত্য ও সাহসী সংবাদ প্রকাশের কারণে বিভিন্ন সময়ে মামলা, হামলাসহ প্রভাবশালীদের রোষানলে পড়তে হয়েছে। কিন্তু পাঠকের ভালোবাসায় সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সামনে এগিয়ে চলছে অবিরাম গতিতে। এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতেও সব বাধা উপেক্ষা করে সামনে এগিয়ে চলার দৃঢ়প্রত্যয় ছিল। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ বিভিন্ন মন্ত্রী, অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা বাণী দিয়েছেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, আজকের এই দিনে আমি স্মরণ করি দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত নুরুল ইসলামকে। তিনি যমুনা গ্রুপের সঙ্গে যুগান্তর ও যমুনা প্রতিষ্ঠা করেছেন। শুধু শিল্প খাতে নয়, গণমাধ্যমের বিকাশেও তিনি অবদান রেখেছেন। করোনাকালে আমরা দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের হারিয়েছি। এর মধ্যে নুরুল ইসলাম অন্যতম। ওনাদের মাগফিরাতের জন্য মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করছি। তিনি বলেন, দৈনিক যুগান্তর পত্রিকা ২২ অতিক্রম করে ২৩ বছরে পদার্পণ করেছে। এই পত্রিকাটি শুরুতেই পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে। এরপর ২২ বছর তা ধরে রেখেছে। এটি পত্রিকার জন্য বিশাল সাফল্য। কারণ অনেক পত্রিকা বের হয়। শুরুতে পাঠকপ্রিয়তা পেলেও আবার তা হারিয়ে যায়। কিন্তু যুগান্তরের সফলতা অব্যাহত রয়েছে। তথ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার গণমাধ্যম সরকার। আর গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে অন্যতম ভূমিকা রাখে গণমাধ্যম। দায়িত্বশীলরা যাতে সুচারুভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারে, সেক্ষেত্রে গণমাধ্যম সহায়ক হয়। তিনি বলেন, আমি নিজেও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেছি। গণমাধ্যমের অনেক রিপোর্ট আমাকে কাজ করার ক্ষেত্রে সহায়তা করেছে। যুগান্তর পত্রিকা ২২ বছর ধরে সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষ এবং দেশকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আমাদের লক্ষ্য আগামী ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে উন্নত দেশের সারিতে নিয়ে যাওয়া। এ কারণে আমরা গণমাধ্যমকে গুরুত্ব দিচ্ছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যম যে পরিমাণ অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করে অনেক উন্নয়নশীল দেশে তা নেই। আমরা একসময় খাদ্য ঘাটতির দেশে ছিলাম। বর্তমানে খাদ্য উদ্বৃত্ত। এটি কোনো জাদুর কারণে নয়, সঠিক নেতৃত্বের ফলে সম্ভব হয়েছে।

যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও যুগান্তর প্রকাশক অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি বলেন, আজ হাঁটি হাঁটি পা পা করে ২২ বছর পেরিয়ে আমরা (যুগান্তর) ২৩ বছরে পৌঁছেছি। আনন্দঘন এই দিনে দুঃখভারাক্রান্ত মনকে আটকে রাখতে পারছি না। পুরো পৃথিবীতেই করোনা মহামারিতে যে হারে আক্রান্ত হচ্ছে, তাতে আজ আমরা আনন্দ করার অবকাশ পাচ্ছি না। এরপরও শত ব্যস্ততার মধ্যে তথ্যমন্ত্রী আমাদের মাঝে এসেছেন। আমরা তার প্রতি কৃতজ্ঞ। যমুনা টেলিভিশন ও যুগান্তর পরিবারের সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন, শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি যুগান্তরের স্বপ্নদ্রষ্টা নুরুল ইসলাম সাহেবকে। তিনি প্রথমেই বলেছিলেন, আমার এই যুগান্তর থাকবে সাধারণ মানুষের কথা বলার জন্য। যেসব মানুষ নির্যাতিত-নিপীড়িত, সমাজে অবহেলিত-তাদের দিকে তাকায় কজন। যুগান্তরের সাংবাদিকদের নুরুল ইসলাম বলেছিলেন-‘আপনারা অবহেলিত মানুষের কাছে কাছে যাবেন। আপনাদের যত বাধাই আসুক না কেন, আমি আছি। আপনারা সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলবেন, এজন্য আমি যুগান্তর প্রতিষ্ঠা করেছি।’ সালমা ইসলাম বলেন, স্বপ্নদ্রষ্টার দেখানো পথেই যুগান্তর ও যমুনা টেলিভিশন পরিচালিত হচ্ছে। তার আদর্শকে ধারণ করে সামনের দিকে এগিয়ে চলছে। যুগান্তরের প্রকাশক আরও বলেন, আজ অনেক বড় করে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করার কথা ছিল। কিন্তু করোনার কারণে অনেকেই আমরা আত্মীয়স্বজন হারিয়েছি। এরপরও এমন পরিস্থিতিতে আমরা আজকের এদিনটিতে ছোটখাটো আয়োজন করেছি। তিনি আরও বলেন, আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক। দেশের স্বাধীনতার জন্য অনেকে জীবন দিয়েছেন। তাই স্বাধীনতার পক্ষে আমাদের অবস্থান। বাংলাদেশে সত্য, সুন্দর, গণতন্ত্র এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

যুগান্তর সম্পাদক সাইফুল আলম বলেন, করোনার কারণে অত্যন্ত নাজুক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি আমরা। এ কারণে যুগান্তরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বড় করতে চাইনি। শুধু যুগান্তর পরিবার নিয়ে ক্ষুদ্র পরিসরে এই আয়োজন। তিনি বলেন, যুগান্তরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী প্রতিবছর একটি মিলনমেলায় পরিণত হয়। সেখানে সমাজের সব স্তরের মানুষের সঙ্গে দেখা, সাক্ষাৎ, কথা ও ভাব বিনিময়ের সুযোগ হয়। কিন্তু এবার সেটি সম্ভব হয়নি। দুই বছর আগে আমাদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বড় একটি অনুষ্ঠান হয়েছিল। সেখানে দৈনিক যুগান্তরের স্বপ্নদ্রষ্টা যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা-চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। আজকে তিনি বেঁচে নেই। কিন্তু তার অনুপস্থিতি আমরা পদে পদে দারুণভাবে অনুভব করছি। যুগান্তরের সাহস এবং শক্তির অন্যতম স্তম্ভ ছিলেন তিনি। আজকে তার কথা দারুণভাবে মনে পড়ছে।

সাইফুল আলম বলেন, দৈনিক যুগান্তর সত্যের কথা নির্ভীকভাবে বলার যে যাত্রা শুরু করেছে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রতিষ্ঠায়- দেশ, মাটি ও মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে সে যাত্রা অব্যাহত থাকবে। অতীতের ঐতিহ্য অনুসারে নির্যাতিত-নিপীড়ত মানুষ পক্ষে, গণতন্ত্র, মুক্তচিন্তা, অসাম্প্রদায়িতক চেতনা এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে আমাদের অবস্থান অব্যাহত থাকবে। শোষিত-বঞ্চিত মানুষের মুখপত্র হবে যুগান্তর। এ সময়ে করোনা উপেক্ষা করে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ায় তথ্যমন্ত্রীসহ সবাইকে ধন্যবাদ জানান তিনি। এছাড়াও গণমাধ্যমের উন্নয়নে বেশকিছু পদক্ষেপ নেওয়ায় মন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান যুগান্তর সম্পাদক।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগান্তরের বিশেষ প্রতিনিধি শেখ মামুনুর রশীদ ও মুজিব মাসুদ, সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার আবুল খায়ের চৌধুরী, সার্কুলেশন ম্যানেজার সাইদুল হক ও আবুল হাসান।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাতে যুগান্তর কার্যালয়ে আসেন আকিজ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ আলমগীর, সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রকৌশলী আবদুল আজিজ, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের মার্কেটিং ডিরেক্টর চৌধুরী কামরুজ্জামান, ডেপুটি ম্যানেজার (জনসংযোগ) মো. হুমায়ুন আহম্মেদ, এজিএম (জনসংযোগ) তৌহিদুজ্জামান, ‘নগদ’ এর হেড অব পাবলিক রিলেশন জাহিদুল ইসলাম সজল, ইমপ্যাক্ট পিআরের কনসালট্যান্ট শরীফ আহমেদ, নির্বাহী এসএম আরিফুল ইসলাম, প্যাপিরাসের ডিরেক্টর সাবরিনা নওরীন লিমু, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ডিরেক্টর আবু সাদাত, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ডিরেক্টর মোহাম্মদ ইমতিয়াজ, অতীশ দীপংকর ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা নুরুজ্জামান হোসেন ফারাবি, ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সিনিয়র অ্যাসিসট্যান্ট ডিরেক্টর মো. আনোয়ার হাবিব কাজল, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাসিসটেন্ট ডিরেক্টর জিএম সাইদুর রহমান দিপু, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. জাহিদ হাসান, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির অ্যাসিসটেন্ট ডিরেক্টর মোশারফ হোসেন, প্রচিত আইএমসির নির্বাহী পরিচালক রওশনারা জামান মিলি, কমিউনিটি ব্যাংকের এসভিপি ও সিএমও ইয়াফেস নূর, বাংলাদেশ জনসংযোগ সমিতির সভাপতি ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের জনসংযোগ প্রধান মনিরুজ্জামান টিপু, সাউথ-বাংলা ব্যাংকের জনসংযোগ প্রধান আসাদুজ্জামান গালিব, এনসিসি ব্যাংকের জনসংযোগ প্রধান আনোয়ার হোসেন, প্রাইম ব্যাংকের এফএভিপি আরিফ, বিকাশের জনসংযোগ প্রধান মাহফুজ সাদিক, হেড অব পিআর শামসুদ্দীন হায়দার ডালিম এবং পদ্মা ব্যাংকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সামিনা রোশনী।

এছাড়া বিশেষ বার্তার মাধ্যমে অভিনন্দন জানিয়েছেন ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ড. সবুর খান, ‘নগদ’-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর তানভীর এ মিশুক এবং সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর জাফর আলম।

আরও যারা শুভেচ্ছা জানাতে যুগান্তর কার্যালয়ে উপস্থিত হয়েছেন তারা হলেন-ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি মো. আব্দুল মান্নান, সহ-সভাপতি মো. বেলাল খান, সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম, সমিতির পরিচালক শাহ আলম পাটোয়ারী, সিরাজুল ইসলাম ও মো. গোলাম রসুল বিটিশ, জিএম মোবারক হোসেন টুটুল এবং সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি সালাউদ্দিন মো. নোমান, সাধারণ সম্পাদক মো. সাহাব উদ্দিন, সমিতির পরিচালক মো. হুমায়ুন কবীর, মো. দুলাল, মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. ইকবাল হোসেন, জিএম ফিরোজ আহমেদ তালুকদারসহ অন্য নেতারা। এছাড়া আরও শুভেচ্ছা জানান বাংলাদেশ সংবাদপত্র এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. আইয়ুব খান, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল মান্নান, সহ-সভাপতি আবুল কাশেম গাফুরী, সহ-সভাপতি আল হারুন-অর-রশিদ, সাধারণ সম্পাদক মো. আবুবকর সিদ্দিক, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আলী, সদস্য মো. ইব্রাহীম, মো. আজিজুল হক ও সংবাদপত্র পরিবহণ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুস সালাম, সহ-সভাপতি আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া, কোষাধ্যক্ষ রুবেল সিপাই, মো. শামীমসহ অন্য সদস্যরা।